বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে কুষ্টিয়ায় দুজনের মৃত্যু
কুষ্টিয়ার কুমারখালীতে বিদ্যুতের নতুন
সংযোগ দিতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মারা গেছেন পল্লী বিদ্যুতের দুই
শ্রমিক। এ সময় আহত হয়েছেন আরও দুজন। তাঁদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে
ভর্তি করা হয়েছে।
আজ শুক্রবার সকালে নন্দলালপুর ইউনিয়নের আলাউদ্দীন নগর এলাকায় কালুমোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমারখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় আলাউদ্দীন নগর এলাকায় বিদ্যুতের নতুন সংযোগ দেওয়ার কাজ চলছিল। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কালুমোড়ে বিদ্যুতের খুঁটিতে কাজ করার সময় হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চারজন শ্রমিক ছিটকে প্রথমে খুঁটি থেকে গাছের ওপর এবং পরে নিচে পড়ে যান।
তাঁরা হচ্ছেন দৌলতপুর উপজেলার মনির হোসেন (৩৫), তারেক হোসেন (২৩), রোকন উদ্দীন (১৯) ও আশিকুর রহমান (১৯)। এর মধ্যে তিনজন দগ্ধ ও একজন বিদ্যুতায়িত হন।
চারজনকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে মনির ও তারেককে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মনিরকে মৃত ঘোষণা করেন। শরীরের ৯০ ভাগ পুড়ে যাওয়ায় তারেকের অবস্থাও ছিল আশঙ্কাজনক। পরে বেলা আড়াইটার দিকে মারা যান তিনি। দুটি লাশই মর্গে রাখা হয়েছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আলাউদ্দীন নগরে কালুমোড়ের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, এই দুর্ঘটনার পর থেকে শ্রমিক ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন পালিয়ে গেছেন।
আজ শুক্রবার সকালে নন্দলালপুর ইউনিয়নের আলাউদ্দীন নগর এলাকায় কালুমোড়ে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমারখালী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির আওতায় আলাউদ্দীন নগর এলাকায় বিদ্যুতের নতুন সংযোগ দেওয়ার কাজ চলছিল। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে কালুমোড়ে বিদ্যুতের খুঁটিতে কাজ করার সময় হঠাৎ বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে চারজন শ্রমিক ছিটকে প্রথমে খুঁটি থেকে গাছের ওপর এবং পরে নিচে পড়ে যান।
তাঁরা হচ্ছেন দৌলতপুর উপজেলার মনির হোসেন (৩৫), তারেক হোসেন (২৩), রোকন উদ্দীন (১৯) ও আশিকুর রহমান (১৯)। এর মধ্যে তিনজন দগ্ধ ও একজন বিদ্যুতায়িত হন।
চারজনকে উদ্ধার করে প্রথমে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। পরে মনির ও তারেককে কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক মনিরকে মৃত ঘোষণা করেন। শরীরের ৯০ ভাগ পুড়ে যাওয়ায় তারেকের অবস্থাও ছিল আশঙ্কাজনক। পরে বেলা আড়াইটার দিকে মারা যান তিনি। দুটি লাশই মর্গে রাখা হয়েছে।
কুমারখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিবুল ইসলাম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, এ ব্যাপারে কথা বলার জন্য ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান এবং পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কোনো কর্মকর্তাকে পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আলাউদ্দীন নগরে কালুমোড়ের কয়েকজন বাসিন্দা জানান, এই দুর্ঘটনার পর থেকে শ্রমিক ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন পালিয়ে গেছেন।