বাংলাদেশি খুন পূর্ব লন্ডনে
পূর্ব লন্ডনের হোয়াইট চ্যাপেল এলাকার
গ্রেটরেক্স বিজনেস সেন্টারের নিজ কার্যালয়ে খুন হয়েছেন বাংলাদেশি
বংশোদ্ভূত জাকারিয়া ইসলাম (৪৬)। গতকাল সোমবার বিকেলে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনায়
জড়িত অভিযোগে একজনকে আটক করা হয়েছে।
নিহতের পরিচিতজনেরা প্রথম আলোকে বলেন, জাকারিয়া গ্রেটরেক্স স্ট্রিটের কার্যালয়ে ঝাড়-ফুঁক দিয়ে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করার পাশাপাশি জিন-ভূত তাড়ানোর চিকিৎসা করতেন। পাশাপাশি তিনি ছিলেন চালক প্রশিক্ষক।
জাকারিয়ার আদি বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার চন্দরপুর গ্রামে। তাঁর স্ত্রী ও তিন কন্যা আছে। পরিবার নিয়ে তিনি পূর্ব লন্ডনের মাইলএন্ড রোডের একটি বাসায় থাকতেন।
লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৮ মিনিটে ছুরিকাঘাতের ঘটনার খবর পায় তারা। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গুরুতর আহত অবস্থায় দেখতে পায়। কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় জড়িত রয়েছে সন্দেহে পুলিশ ৪৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে আটক করেছে। আটক করা ব্যক্তির হাতে জখম ছিল এবং তাঁকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি ছুরি উদ্ধার করেছে।
পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, নিহত ব্যক্তি এবং সন্দেহভাজন হত্যাকারী একে অপরের পরিচিত ছিলেন।
নিহতের পরিচিতজনেরা প্রথম আলোকে বলেন, জাকারিয়া গ্রেটরেক্স স্ট্রিটের কার্যালয়ে ঝাড়-ফুঁক দিয়ে বিভিন্ন রোগের চিকিৎসা করার পাশাপাশি জিন-ভূত তাড়ানোর চিকিৎসা করতেন। পাশাপাশি তিনি ছিলেন চালক প্রশিক্ষক।
জাকারিয়ার আদি বাড়ি সিলেটের গোলাপগঞ্জ উপজেলার চন্দরপুর গ্রামে। তাঁর স্ত্রী ও তিন কন্যা আছে। পরিবার নিয়ে তিনি পূর্ব লন্ডনের মাইলএন্ড রোডের একটি বাসায় থাকতেন।
লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গতকাল স্থানীয় সময় সন্ধ্যা ৬টা ৩৮ মিনিটে ছুরিকাঘাতের ঘটনার খবর পায় তারা। ঘটনাস্থলে পৌঁছে পুলিশ এক ব্যক্তিকে গুরুতর আহত অবস্থায় দেখতে পায়। কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলেই তাঁর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় জড়িত রয়েছে সন্দেহে পুলিশ ৪৩ বছর বয়সী এক ব্যক্তিকে আটক করেছে। আটক করা ব্যক্তির হাতে জখম ছিল এবং তাঁকে চিকিৎসা দেওয়ার জন্য হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখান থেকে তাঁকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। ঘটনাস্থল থেকে পুলিশ একটি ছুরি উদ্ধার করেছে।
পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, নিহত ব্যক্তি এবং সন্দেহভাজন হত্যাকারী একে অপরের পরিচিত ছিলেন।