নতুন পোশাক
সেপ্টেম্বর ১৫, ২০১৫ | প্রিন্ট সংস্করণ
পোশাকের
জন্য এই ঈদে বরাদ্দ কমই। তবু বাড়ির ছোট্ট সদস্যটির জন্য নতুন একটা পোশাক
কেনা হয়তো হবেই। তবে ঈদ হলেও এই গরমে বেশ জমকালো পোশাক শিশুর জন্য না কেনাই
ভালো। তাতে অবশ্য উৎসবের আমেজ কমবে না। নানা রঙে বর্ণিল ও বেশ আরামদায়ক
পোশাকই পাবেন শিশুদের জন্য।
ফ্যাশন হাউস লা রিভের ডিজাইন বিভাগের প্রধান মুন্নুজান নার্গিস বলেন, ‘ছোটরা রঙিন পোশাক পরতে ভালোবাসে। সাধারণ সুতি বা লিনেন কাপড়েও ফুটিয়ে তোলা যায় পোশাকের উজ্জ্বলতা। সেই ভাবনা থেকেই এবার ঈদে শিশুদের পোশাকের সংগ্রহ সাজানো হয়েছে। এ ছাড়া ঈদের সময়ে গুমোট গরম থাকতে পারে। অনেকে পরিবার নিয়ে গ্রামে যাবেন, লম্বা ভ্রমণে শিশুর জন্য আরাম নিশ্চিত করেই পোশাকের নকশা করা হয়েছে।’
ভারী কারুকাজ করা পোশাক নয়, এর বদলে শিশুর জন্য আরামদায়ক কোনো পোশাক বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিলেন ফ্যাশন ডিজাইনাররা। বাজেট কম? সেখানেও সমস্যা নেই। ফ্যাশন হাউস রঙের স্বত্বাধিকারীদের একজন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা মনে করেন, শিশুদের পোশাকের বাজেটটা এবার কম থাকলেও চলবে। কারণ, তাদের পোশাকে নানা ধরনের দেশি উপকরণ ব্যবহারের ফলে তৈরির খরচ খানিকটা কমে গেছে। দামটাও তাই একটু কম হতে পারে।
ধরন যেমনমেয়েশিশুদের পোশাকে এবার হাতাকাটা নানা ধরনের ফ্রকের ওপরে আছে খাটো কটি। সুতি কাপড়ের খাটো ফ্রকের মধ্যে ভিন্ন রঙের ফিতা ও একটা ফুল দিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া কাঁধের একদিকে লম্বা ফিতায় বাঁধা ফুলও সুন্দর দেখাবে। ফুল ও বলের প্রিন্ট আছে ফ্রক ও প্যান্টে। একরঙা হাতাকাটা পোশাকের কোমরের দিকে রাবারের কুচিতেও উজ্জ্বল দেখাবে। এ ছাড়া মেয়েশিশুদের লেগিংস-টপ সেটগুলোও বেশ আকর্ষণীয়। ছেলেশিশুদের শার্ট ও টি-শার্টে বেশ বৈচিত্র্য আছে। টি-শার্টের কলার ও পকেটের ওপরে একই ধরনের প্রিন্টের দেখা মিলছে। শার্টের ওপরেও বিভিন্ন ধরনের প্রিন্ট আছে। হাফ হাতা শার্টের হাতার শেষে ভিন্ন রঙের কাপড় জুড়ে দিয়েও নকশা করা হয়েছে। পুরো পাঞ্জাবিজুড়ে কারুকাজ চলছে না, বরং বুকের কাছে সামান্য একটু কাজই দেখা যাচ্ছে। ছেলেদের জন্য হাতাকাটা ফতুয়াও আছে। একরঙা এসব ফতুয়ার মধ্যে হয়তো একটা ছড়ার লাইন বা একটা ফুল, পশু বা পোকার ছবি আঁকাঁ।
দরদামমেয়েদের ফ্রক কেনা যাবে ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০০ টাকায়। ছোট্ট মেয়েদের সালোয়ার–কামিজও পাওয়া যায়। দাম পড়বে ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা। ছেলেদের টি-শার্ট গোল গলা হলে ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, পোলো টি-শার্টের দাম ২৫০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা। শার্ট কিনতে চাইলে দাম পড়বে ৫৫০ টাকা থেকে ১৪০০ টাকায়। আর পাঞ্জাবির দাম শুরু হবে ৫০০ টাকা থেকে। তবে কম কারুকাজের পাঞ্জাবি কেনা যাবে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যেই।
যেখানে পাবেনদেশের অনেকগুলো ব্র্যান্ড এখন শিশুদের পোশাকের আলাদা সংগ্রহ রাখছে। এর মধ্যে যেতে পারেন লা রিভ, মায়াসির, ক্যাটস আই কিডস, মেনজ ক্লাব, শৈশব, দেশাল, যাত্রা, রঙ, কে–ক্র্যাফট, নগরদোলা, আড়ং, অন্যমেলা, কিডস জোনে। এ ছাড়া পাবেন ঢাকার নিউমার্কেট, নূরজাহান মার্কেটের নিচতলা, এলিফ্যান্ট রোড, বেইলি রোড, মিরপুর ১০ থেকে মিরপুর ২ পর্যন্ত বিভিন্ন শোরুমে। শপিং মলগুলোতে তো আছেই।
ফ্যাশন হাউস লা রিভের ডিজাইন বিভাগের প্রধান মুন্নুজান নার্গিস বলেন, ‘ছোটরা রঙিন পোশাক পরতে ভালোবাসে। সাধারণ সুতি বা লিনেন কাপড়েও ফুটিয়ে তোলা যায় পোশাকের উজ্জ্বলতা। সেই ভাবনা থেকেই এবার ঈদে শিশুদের পোশাকের সংগ্রহ সাজানো হয়েছে। এ ছাড়া ঈদের সময়ে গুমোট গরম থাকতে পারে। অনেকে পরিবার নিয়ে গ্রামে যাবেন, লম্বা ভ্রমণে শিশুর জন্য আরাম নিশ্চিত করেই পোশাকের নকশা করা হয়েছে।’
ভারী কারুকাজ করা পোশাক নয়, এর বদলে শিশুর জন্য আরামদায়ক কোনো পোশাক বেছে নেওয়ার পরামর্শ দিলেন ফ্যাশন ডিজাইনাররা। বাজেট কম? সেখানেও সমস্যা নেই। ফ্যাশন হাউস রঙের স্বত্বাধিকারীদের একজন ডিজাইনার বিপ্লব সাহা মনে করেন, শিশুদের পোশাকের বাজেটটা এবার কম থাকলেও চলবে। কারণ, তাদের পোশাকে নানা ধরনের দেশি উপকরণ ব্যবহারের ফলে তৈরির খরচ খানিকটা কমে গেছে। দামটাও তাই একটু কম হতে পারে।
ধরন যেমনমেয়েশিশুদের পোশাকে এবার হাতাকাটা নানা ধরনের ফ্রকের ওপরে আছে খাটো কটি। সুতি কাপড়ের খাটো ফ্রকের মধ্যে ভিন্ন রঙের ফিতা ও একটা ফুল দিয়ে উজ্জ্বলতা বাড়ানো হয়েছে। এ ছাড়া কাঁধের একদিকে লম্বা ফিতায় বাঁধা ফুলও সুন্দর দেখাবে। ফুল ও বলের প্রিন্ট আছে ফ্রক ও প্যান্টে। একরঙা হাতাকাটা পোশাকের কোমরের দিকে রাবারের কুচিতেও উজ্জ্বল দেখাবে। এ ছাড়া মেয়েশিশুদের লেগিংস-টপ সেটগুলোও বেশ আকর্ষণীয়। ছেলেশিশুদের শার্ট ও টি-শার্টে বেশ বৈচিত্র্য আছে। টি-শার্টের কলার ও পকেটের ওপরে একই ধরনের প্রিন্টের দেখা মিলছে। শার্টের ওপরেও বিভিন্ন ধরনের প্রিন্ট আছে। হাফ হাতা শার্টের হাতার শেষে ভিন্ন রঙের কাপড় জুড়ে দিয়েও নকশা করা হয়েছে। পুরো পাঞ্জাবিজুড়ে কারুকাজ চলছে না, বরং বুকের কাছে সামান্য একটু কাজই দেখা যাচ্ছে। ছেলেদের জন্য হাতাকাটা ফতুয়াও আছে। একরঙা এসব ফতুয়ার মধ্যে হয়তো একটা ছড়ার লাইন বা একটা ফুল, পশু বা পোকার ছবি আঁকাঁ।
দরদামমেয়েদের ফ্রক কেনা যাবে ৩০০ টাকা থেকে শুরু করে ৮০০ টাকায়। ছোট্ট মেয়েদের সালোয়ার–কামিজও পাওয়া যায়। দাম পড়বে ৫০০ থেকে ২০০০ টাকা। ছেলেদের টি-শার্ট গোল গলা হলে ১৫০ টাকা থেকে ৩০০ টাকা, পোলো টি-শার্টের দাম ২৫০ টাকা থেকে ৮০০ টাকা। শার্ট কিনতে চাইলে দাম পড়বে ৫৫০ টাকা থেকে ১৪০০ টাকায়। আর পাঞ্জাবির দাম শুরু হবে ৫০০ টাকা থেকে। তবে কম কারুকাজের পাঞ্জাবি কেনা যাবে ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যেই।
যেখানে পাবেনদেশের অনেকগুলো ব্র্যান্ড এখন শিশুদের পোশাকের আলাদা সংগ্রহ রাখছে। এর মধ্যে যেতে পারেন লা রিভ, মায়াসির, ক্যাটস আই কিডস, মেনজ ক্লাব, শৈশব, দেশাল, যাত্রা, রঙ, কে–ক্র্যাফট, নগরদোলা, আড়ং, অন্যমেলা, কিডস জোনে। এ ছাড়া পাবেন ঢাকার নিউমার্কেট, নূরজাহান মার্কেটের নিচতলা, এলিফ্যান্ট রোড, বেইলি রোড, মিরপুর ১০ থেকে মিরপুর ২ পর্যন্ত বিভিন্ন শোরুমে। শপিং মলগুলোতে তো আছেই।